তুরাগ প্রোটেক্স এখন বিভাগীয় শহরসহ সারাদেশে

0

বাংলাদেশের জনসাধারণের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা ও সাধ্যের মধ্যে বিশ্বমানের সুরক্ষা পণ্য তাদের হাতের নাগালে পৌঁছে দিতে কাজ করছে উর্মি গ্রুপ। এজন্য আট বিভাগীয় শহর ঢাকা, খুলনা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, বরিশাল, সিলেট, ময়মনসিংহ ও রংপুরে গ্রুপটি সুইস প্রযুক্তির তৈরি তিন স্তরের অ্যান্টিভাইরাল ফেস মাস্ক ‘তুরাগ প্রোটেক্স’ সরবরাহ করছে।

অনলাইন কেনাকাটার অন্যতম বৃহৎ প্ল্যাটফর্ম দারাজের মাধ্যমে শহরগুলোয় পাশাপাশি দেশের সব প্রান্তে পাওয়া যাচ্ছে এই মাস্ক। ডেলিভারী সহায়তা দিচ্ছে অনলাইন সুপার শপ ক্লিকএনশপ।

তুরাগ প্রোটেক্স মাস্কটি ৯৯.৯ শতাংশ ভাইরাস ধ্বংস করতে কার্যকর। রিওয়াশেবল ফেব্রিক দিয়ে তৈরি মাস্কটি পানি দিয়ে পরিস্কার করে ২৫ বার পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়। নরম ও দীর্ঘক্ষণ ব্যবহারেও আরামদায়ক এ মাস্ক।

অ্যান্টিভাইরাল ও অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল এ ফেস মাস্ক নানা রঙে পাওয়া যাচ্ছে।

মাস্কটি কাপড়ের তিনটি স্তর দিয়ে তৈরি। এর ভেতরের স্তরটি শোষণক্ষমতাসম্পন্ন। মাঝারি স্তরটি হাইকিউ ভাইরোব্লক এনপিজেওথ্রীর, যা ভাইরাস ধ্বংস করতে সক্ষম। এ স্তর কয়েক মিনিটের মধ্যে ৯৯.৯ শতাংশ ভাইরাস নিস্ক্রিয় করতে সক্ষম। আর বাইরের স্তরটি পানিরোধক বিশেষ কাপড় দ্বারা তৈরি, যা হাঁচি কাশি থেকে নির্গত ক্ষুদ্র জলকণা থেকে সুরক্ষা দেয়।

তুরাগ প্রোটেক্স দীর্ঘক্ষণ ব্যবহার করলেও শ্বাস-প্রশ্বাসে কোন সমস্যা হয় না। মাস্কে নাকের উপর নোজ ব্রিজ রয়েছে। পাশাপাশি কানে সামঞ্জস্যযোগ্য স্ট্রিং থাকায় মাস্কটি পড়ার পর মুখের সঙ্গে এমনভাবে লেগে থাকে যে, বাইরের কোন জীবাণু বা ধূলাবালি প্রবেশ করতে পারেনা। নোজ ব্রিজ থাকায় মাস্ক ও চমশা ব্যবহারের সময় করলে চশমা ঘোলা হয় না।

ঊর্মি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসিফ আশরাফ জানান, “আমরা করোনা মহামারীর কঠিন সময়ে সুরক্ষার জন্য দেশের মানুষের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে সাশ্রয়ী দামে অ্যান্টিভাইরাল ফেস মাস্ক উৎপাদন করেছি। ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের (ডিজিডিএ) হাই পারফরম্যান্স মাস্কের নীতিমালা অনুযায়ী তৈরি করেছি তুরাগ প্রোটেক্স। অধিক কার্যক্ষমতা ও আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন এ মাস্ক কেনার জন্য অনলাইনে অর্ডার করা যাবে।” 

Share.