মামুন জানিয়েছেন, “এই ৩৮ জন শিক্ষার্থীর পরিবার শ্রমজীবী, কৃষক ও দরিদ্র সাধারণ মানুষ। কর্মহীন হয়ে পড়েছেন খেটে খাওয়া, নিম্ন আয়ের মানুষ। এই মেসে এমনও শিক্ষার্থী রয়েছেন যারা টিউশনি করিয়ে সংসার চালান। এসব বিষয় চিন্তা করে মে মাস থেকে আগামী ছয় মাস মেস ভাড়া মওকুফ করেছি।”
শিক্ষার্থী পারভেজ আলী বলেন, “আগামী ছয় মাস মেস ভাড়া নেবেন না বলে নোটিশ দিয়েছেন মামুন ভাই। এছাড়া তিনি আমাদের খাদ্যসহায়তাও দিয়েছেন। এতে আমরা খুব উপকৃত হয়েছি।” অন্য শিক্ষার্থীরা একই অনুভূতি প্রকাশ করেছেন। সাবিনা ইয়াসমিন নামে একজন শিক্ষার্থী বলেন, “মামুন ভাই তার দুটি মেসের ভাড়া মওকুফ করেছেন। এতে আমরা অনেক খুশি হয়েছি। ওনার মত এলাকার সব বিত্তবানরা যদি এভাবে এগিয়ে আসতেন তাহলে কষ্টে থাকা শিক্ষার্থীরা উপকৃত হত।”
জেলা প্রশাসক কেএম কামরুজ্জামান সেলিম ও পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রদীপ কুমার অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানিয়েছেন মামুনকে। তারা মামুনের মত সবাইকে অসহায়দের পাশে দাঁড়ানোর অনুরোধ করেছেন। ♦