হার্ভার্ড টিএচচেন স্কুল অব পাবলিক হেলথের এপিডেমিওলজি আর নিউট্রিশনের অধ্যাপক ওয়াল্টার উইলেট বলেন,
“আমেরিকানদের ডায়েটের গুণগত ও পুষ্টি মান ছিল যা তা। ৪০ শতাংশের বেশি পূর্ণ বয়স্করা স্থুলতা ও হৃদরোগে আক্রান্ত ছিল আর তরুণদের মধ্যে বাড়ছিল ক্যানসার হওয়ার প্রবণতা। আর এখন করোনা পরিস্থিতিতে আমেরিকানরা ঘরে তৈরি খাবার খান।”
এ ব্যাপারে গবেষকরা জানান, তারা নিজেরা রান্না করছে, ঘরে খাওয়া দাওয়া করছেন। এটি বিশাল পরিবর্তন!
আমাদের দেশেও দেখা যাচ্ছে ঠিক এ ব্যাপারটাই ঘটছে। বাইরে খাওয়া দাওয়া বন্ধ। বসুন্ধরা ফুড কোর্ট, বনানি গুলশান রেস্তোরাঁয় দুপুর আর রাতের খাবার, এখন যেন অতীত!
বিজ্ঞানীরা বলছেন, ঘরে রান্না করে স্বাস্থ্যসম্মত খাওয়ার কারণে আমাদের খাদ্যাভাসের যে পরিবর্তন এতে দীর্ঘমেয়াদি (ক্রনিক) রোগের ঝুঁকি অনেক কমবে।
পুষ্টিবিদরা এ বিষয়টি নিয়ে জানান, বেশিরভাগ রেস্তোরাঁর খাবার তৈরির পরিবেশ অস্বাস্থ্যকর, স্বাস্থ্যসম্মত নয় তাদের পরিবেশন করা খাবার। অনেক খাবারে আছে প্রচুর চর্বি, নুন, চিনি, শর্করা, অতিরিক্ত ক্যালরি। ঘরে রান্না করা খাবারের ক্ষেত্রে এ বিষয়গুলো ভালভাবে নিয়ন্ত্রণ হয়। ♦