সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবনতার মধ্য দিয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেন শেষ হয়েছে। দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ৫৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ছয় হাজার ৩৬৫ পয়েন্টে।
এর মধ্য দিয়ে সূচকটি সর্বোচ্চ (চালুর পর থেকে) পর্যায়ে চলে যায়।
এর আগে ২০১৭ সালে ২৬ নভেম্বর সূচকটির অবস্থান ছিল তিন হাজার ৩৩৬ পয়েন্টে। তবে সূচক ঊর্ধ্বমুখী থাকলেও হ্রাস পেয়েছে লেনদেন হওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারদর।
আজ ডিএসইতে মোট ৩৭৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচুয়ালফান্ডের ইউনিট লেনদেন হয়। এর মধ্য দর কমে ২১০ টির, বাড়ে ১৫০টির। অপরিবর্তিত ছিল ১৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারদর।
আজ লেনদেনের শুরুতে সূচক নিম্নমুখী ছিল। এরপর বাজার ঊর্ধ্বমুখী হতে শুরু করে।
এর কিছুক্ষণ পর কারিগরি ত্রুটির কারণে ১১টা ১০ থেকে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত লেনদেন বন্ধ থাকে। পরে সমস্যার সমাধান হলে লেনদেন সময় সাড়ে তিনটা পর্যন্ত বাড়ানো হয়।
আজ বস্ত্র ও বিমা খাত হঠিয়ে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের শীর্ষে আসে প্রকৌশল খাত। সকাল থেকে এ খাতের শেয়ার বেশি কেনাবেচা হতে দেখা যায়। এর জের ধরে দিন শেষে সবার শীর্ষে চলে আসে খাতটি।
গতকালের মোট লেনদেনে প্রকৌশল খাতের অবদান ছিল প্রায় ১৫ শতাংশ। লেনদেনে এর পরের অবস্থানে ছিল বিবিধ খাত। তৃতীয় অবস্থানে ছিল ওষুধ ও রসায়ন খাত।
আজ ডিএসইতে মোট এক হাজার ৭৯৩ কোটি টাকার শেয়ার ও মিউচুয়ালফান্ডের ইউনিট কেনাবেচা হয়। এর মধ্য ব্লক মার্কেটের লেনদেন ছিল ২৫ কোটি টাকা। ♦