কর্মীদের বেতন-ভাতাসহ অন্য ব্যয়ভার মেটাতে ২১ কোটি টাকা অনুদান চেয়ে ২৩ মার্চ বিএফডিসি থেকে আবেদন করা হয়। এরপর ছয় কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
এফডিসির নিজস্ব তহবিলে অর্থ না থাকায় কর্মীদের দুই মাসের বেতন পরিশোধের জন্য এ অনুদানের উপরই নির্ভর করতে হচ্ছিল।
টানা দুই মাস বেতন না পাওয়ায় বাড়িভাড়া, সন্তানদের পড়াশোনার খরচ মেটাতে না পেরে নানা জনের কাছে ‘অপদস্ত’ হওয়ার কথা তুলে ধরেন কর্মচারীরা।
কর্মকর্তা-কর্মচারী মিলিয়ে ২৬১ জনকে মাসে বেতন দিতে এক কোটি টাকা খরচ হয়। ছয় কোটি টাকার মধ্যে দুই মাসের বেতন বাবদ দুই কোটি ও ঈদ বোনাসে ৬০ লাখ টাকা খরচ হবে। এরপরও কিছু টাকা থাকবে তা দিয়ে আরো কয়েক মাসের বেতন দেওয়া যাবে।
এক সময়ের লাভজনক স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানটি নানা সঙ্কটে এখন জর্জর। লোকসানের মুখে ধুঁকতে থাকা প্রতিষ্ঠানটিতে ব্যয়ভার মেটাতে অনুদানের উপর নির্ভর করতে হয়।
প্রতি বছরই ঘাটতি মেটাতে ‘ইকুইটি’ হিসেবে এ অনুদান দেওয়া বলে বলে জানান অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা। ♦